Khotna

Khotna
device circumcision

খোদাই মুসলমানি কি? এটার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে কি?

খোদাই মুসলমানি

প্রাকৃতিক খতনাকে বৈজ্ঞানিকভাবে এপোস্থিয়া বলে। ছেলেদের লিঙের অগ্রত্বককে ইংরেজিতে foreskin বলে। কোন একটা জেনেটিক্যাল ডিসফাংশানের কারনে পৃথিবীতে অল্প কিছু ছেলেদের ভ্রুন অবস্থায় এই foreskin ডেভেলপ হয় না। তাই, তারা জন্মানোর পর প্রাকৃতিকভাবে খতনা হয়েই জন্মেছে এরকম মনে করা হয়। আমাদের দেশে অনেকেই এটাকে পয়গম্বরী খতনাও বলে থাকে। আমি যখন ছোট ছিলাম, তখন শুনতাম আমাদের পাশের বাসায় প্রায় আমার বয়েসী একটা ছেলে ছিলো এরকম। ওর আম্মু বলত যে, তার ছেলে পয়গম্বরী খতনা নিয়েই জন্মেছে এবং ওকে ভাগ্যবান মনে করতো। খোদায়ী খৎনার তেমন কোনো ব্যাখ্যা আমরা কোথাও খোঁজে পাই না। এই বিষয়ে মহান আল্লাহ ভালো জানেন। তবে খুব অল্প সংখ্যক মানুষের এইভাবে খৎনা হয়ে থাকে। যদি স্কিন ঠিক পরিমান কাটা থাকে তাহলে আর খৎনার দরকার নাই। আর যদি স্কিন বেশি থাকে তাহলে বাড়তি চামড়া চাইলে কেটে নিতে পারবেন এতে কেন সমস্যা নেই।

গুগলে "born without foreskin" লিখে সার্চ দিলে এ সম্পর্কিত অনেককিছু পাবেন।

ইসলামী মতে, যারা পয়গম্বরী খতনা নিয়ে জন্মায়, তাদের আলাদা করে খতনা করতে হয় না।

আরো পড়ুন: সুন্নতে খতনা কখন করা সর্বোত্তম?

আরো পড়ুন: খৎনা বা মুসলমানি কী, কেন খৎনা বা মুসলমানি করতে হয়, উপকারিতা কী ও কখন করা উচিত?

আরো পড়ুন: দক্ষ চিকিৎসক দ্বারা মুসলমানি/সুন্নাতে খৎনা বা সারকামসিশন করান


কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.